প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ- প্রতিষ্ঠানটি মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার ০৩নং পশ্চিমজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত জুড়ী-লাঠিটিলা সড়কের পাশে চা বাগান বেষ্ঠিত মনোরম পরিবেশে ৫.৪১ একর জমির উপর কলেজটি অবস্থিত। কলেজটিতে ০১টি ৪ তলা বিশিষ্ট ভবনসহ ০৪টি পাকা ভবন রয়েছে, টিনসেড ভবন ০২টি, এর মধ্যে ২১টি কক্ষ রয়েছে। ৪তলা বিশিষ্ট ১টি একাডেমীক ভবন নির্মাণাধীন। কলেজে ডিপ টিউবওয়েল ১টি, ছাত্রী মিলনায়তন ০১টি, লাইব্রেরী ১টি, সেমিনার কক্ষ ২টি, অফিস কক্ষ ০১টি, শিক্ষক মিলনায়তন ০১টি, সৌচাগার ০৭টি, কম্পিউটার, রসায়ন, পদার্থ ও জীব বিজ্ঞানের ১টি করে ল্যাব রয়েছে। কলেজ ক্যাম্পাসে ১টি সুদৃশ্য শহীদ মিনার, এবং ০১টি ক্যান্টিন রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির EIINনম্বর ১২৯৫৮২ । এমপিও কোড- ১৩০১০৩৩২০১
কুলাউড়া এবং বড়লেখা উপজেলার মধ্যবর্তী স্থান জুড়ী। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে রয়েছে জুড়ীর গৌরবোজ্জ্বল অতীত। প্রাকৃতিক সম্পদ আর সৌন্দর্যের যুগপৎ সমন্বয়েও এ অপূর্ব লীলাভূমি এই জুড়ী ভেলী। কিন্তু কোন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্টান না থাকায় উচ্চ শিক্ষায় বিস্তীর্ণতা খেকে এই অঞ্চল অনেক পিছিয়ে পড়েছিল। আর্থিক দৈন্যত্য আর যাতায়াত ব্যবস্থার অপ্রতুলতায় মাধ্যমিক উত্তীর্ণ অনেক শিক্ষার্থী বেকারত্বের গ্লানি নিয়ে ঘরে বসে থাকতো কেউ জীবন জীবিকার প্রয়োজনে দেশান্তর হবার স্বপ্ন দেখতো।
শিক্ষা ছাড়া যে কোন জাতি পঙ্গু । যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। এই উপলব্ধি থেকে জুড়ী অঞ্চলের এহেন ক্রান্তি লগ্নে এ এলাকায় একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার তাদের মহিয়সী মায়ের নামে একটি কলেজ স্থাপনের কথা উপলব্দি করেন। যার ধারাবাহিকতায় অধম্য মনোবল অসীম ত্যাগ্আর উদার মানষিকতার সমন্বয়ে ১৯৯৪ সালে ১৪ই এপ্রিল এই কলেজটি স্থাপিত হয়। অতঃপর আর পিছনে তাকাতে হয় নি। তর তর করে কলেজ এগিয়ে চলেছে সাফল্যের দ্যুতিতে সম্মুখ পানে। প্রতিষ্ঠাতাগণের ৩.১৫ এর জমি দান, ২টি ভবন নির্মানসহ এর যাবতীয় আসবাবপত্র ও আনুষাঙ্গিক খরচ বাবদ প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ে কলেজটির শুভাযাত্রা শুরু হয়। প্রাথমিক ভাবে শিকক্ষ-কর্মচারীদের বেতন, শিক্ষা উপকরণ লাইব্রেরি ইত্যাদির ব্যয় নিয়মিত প্রদান করেন প্রতিষ্ঠাতাগন।
মানবিক ও বাণিজ্যে শাখা চালুঃ১৯৯৪ সালের ১৪ই এপ্রিল উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক ও বাণিজ্য শাখার মাধ্যমে তৈয়বুন্নেছা খানম একাডেমির আনুষ্ঠিানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ০১/০৬/১৯৯৪ইং হইতে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ভর্তি অনুমতি সহ একাডেমিক স্বীকৃতি লাভ করে। ০১/০৫/১৯৯৫ ইং কলেজের শিক্ষক, স্টাপ সরকারী বেতনভুক্তি (এমপিও) প্রাপ্ত হন।
বিজ্ঞান শাখা চালুঃ১৯৯৫ সালের ১লা জুলাই একই স্থরে বিজ্ঞান বিভাগ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ রূপান্তরিত হয় তৈয়বুন্নেছা খানম একাডেমি।
ডিগ্রী শাখা চালুঃ১৯৯৮/১৯৯৯ শিক্ষাবর্ষ থেকে বি.এ/বি.এস.এস (পাস) কোর্স আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু হয় এবং ১লা জুলাই ১৯৯৮ ইং হতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্তি লাভ করে কলেজটি ডিগ্রী কলেজে উন্নীত হয়। পরবর্তীতে ২০০৬-২০০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে বি.বি.এস (পাস) কোর্সটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অধিভূক্তি হয়।
কম্পিউটার শিক্ষা ও সাচিবিক বিদ্যা বিভাগ চালুঃবর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে কম্পিউটার শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। এ বাস্তবসম্মত ও যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমের গুরুত্ব অনুধাবন করে কলেজ কর্তৃপক্ষ ১৯৯৮ সাল থেকে এই কলেজের কম্পিউটার শিক্ষা অর্ন্তভূক্ত করেন। এ বিষয়ে একটি সমৃদ্ধ পূর্ণাঙ্গ কম্পিউচার ল্যাব কলেজে স্থাপন করা হয়েছে। একই সাথেব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের বাস্তব জ্ঞান অর্জন সহ স্ব স্ব ক্ষেত্রে কৃতিত্বের সাথে কৃতকার্য হবার লক্ষ্যে অত্র কলেজের সাচিবিক বিদ্যা ও অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়টিও অর্ন্তভূক্ত করা হয়। যে বিষয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাংলা ও ইংরেজী টাইপ রাইটিং এবং শর্টহ্যান্ড এর জ্ঞান লাভ করতে পারে।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপনঃঅত্র কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বড়লেখা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হতো। বিশেষ করে পরীক্ষার্থী ছাত্রীদের অনেক ভোগান্তির স্বীকার হতে হতো। কেননা কলেজ থেকে বড়লেখা কেন্দ্রের দুরত্ব প্রায় ১৬ কিলোমিটার। তাছাড়া পরীক্ষার্থীরা বড়লেখায় অবস্থান করে পরীক্ষা দেওয়ার কোন সুব্যবস্থা তেমন একটা ছিলনা। এহেন পরিস্থিতি লাঘবের লক্ষ্যে জুড়ী উপজেলা সদর না হওয়া সত্ত্বেও কলেজ পরিচালনা পরিষদ, বিশেষ করে অত্র কলেজের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব এ. এ. মুমীত আসুকের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠায় ১৯৯৮ সালে অত্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপিত হয়।
স্নাতক (পাস) কোর্সের পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন: অত্র কলেজের ১৯৯৮-১৯৯৯ শিক্ষাবর্ষ হতে স্নাতক পাস কোর্স চালু হলে ও ডিগ্রী পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল না। ২০১০ সাল থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কলেজটিতে স্নাতক পরীক্ষা কেন্দ্র অনুমোদিত হয়।
কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়ন: ১৯৯৪ সালে টিনশেড ঘর , ১৯৯৫ সালে দক্ষিণ পার্শ্বস্থ ভবন ১৯৯৮ সালে দ্বি-তলা একডেমিক ভবন , ২০০০ সালে ত্রিতল এক্সটেনশন ভবন নির্মিত হয়। উলেস্নখ্য, কলেজের মাটি কাটা ও ভবন নির্মান খাতে প্রতিষ্ঠাতাগণের পাশাপাশি ১৯৯৮ সালে প্রথম দ্বিতল ভবন সরকারীভাবে বরাদ্দ করা হয় । ২০১০-১১ অর্থ বৎসরের কলেজের নিজস্ব তহবিলের টাকার মাধ্যমে ৪র্থ তালা নির্মান করা হইয়াছে।
কলেজ খেলার মাঠ : ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি সহপাঠ শিক্ষা কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করার জন্য কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব এম.এ.মুমীত আসুক ও অধ্যক্ষ মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কলেজের সন্নিকটে বিশাল খেলার মাঠ (জমির পরিমান ২.২৬ একর) স্থাপন করা হয়। উক্ত মাঠটি জুড়ী উপজেলার একমাত্র খেলার মাঠ বিধায় কলেজের ছাত্রছাত্রী ছাড়া ও জুড়ী উপজেলা প্রশাসনের বিভন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানমালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯৪ সনের ১৪ এপ্রিল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হলে ও অত্র কলেজে কোন শহীদ মিনার ছিলনা। ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষকমন্ডলীর দীর্ঘদিনের দাবী ছিল একটি শহীদ মিনার তৈরী করার। অবশেষে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জনাব এম.এ. মুয়ীদ ফারুক এর নিজস্ব অর্থায়নে ২০০৯ সনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অনুরূপ একটি সুবিন্যস্থ শহীদ মিনার নির্মান করে দীর্ঘদিনের দাবীর অবসান ঘটান।
কলেজের প্রতিষ্ঠানিক অবস্থান :১৯৯৪ সালে যাত্রাকালীন সময়ে ০৭ জন শিক্ষক এবং ১৮৭ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক ও বাণিজ্য শাখায় ক্লাস শুরু হয়েছিল। বর্তমানে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী বিভিন্ন বিভাগে অধ্যয়নরত আছে।
শ্রেণি | ছাত্র | ছাত্রী | মোট | সর্বমোট | |
একাদশ | মানবিক | ১৯৯ | ২৬৬ | ৪৬৫ | ৮৭১ জন |
বিজ্ঞান | ৫০ | ৩৪ | ৮৪ | ||
ব্যবসায় শিক্ষা | ২২৯ | ৯৩ | ৩২২ | ||
দ্বাদশ | মানবিক | ১৯১ | ২৭০ | ৪৬১ | ৮৩৪ জন |
বিজ্ঞান | ৩৫ | ২৩ | ৫৮ | ||
ব্যবসায় শিক্ষা | ২১২ | ১০৩ | ৩১৫ | ||
স্নাতক ১ম বর্ষ | বি.এ | ১৫ | ০৮ | ২৩ | ৪৩৫ জন |
বি.এস.এস | ১০৭ | ১৮৫ | ২৯২ | ||
বি.কম | ৭৬ | ৪৪ | ১২০ | ||
স্নাতক ২য় বর্ষ | বি.এ | ১২ | ০৮ | ২০ | ৩১১ জন |
বি.এস.এস | ১০৭ | ১২১ | ২২৮ | ||
বি.কম | ৩৬ | ২৭ | ৬৩ | ||
স্নাতক ৩য় বর্ষ | বি.এ | ০৯ | ০৬ | ১৫ | ২৬১ জন |
বি.এস.এস | ৫৮ | ৯৫ | ১৫৩ | ||
বি.কম | ৪৭ | ৪৬ | ৯৩ | ||
অনার্স ১ম বর্ষ | বাংলা | ২৭ | ০৭ | ৩৪ জন | ৭৩ জন |
সমাজ বিজ্ঞান | ৩২ | ০৭ | ৩৯ জন | ||
সর্বমোট |
| ১৪৪২ | ১৩৪৩ | ২৭৮৫ | ২৭৮৫ জন |
ক্রঃ নং | নাম ও পরিচিতি | পদবী | ছবি |
০১ | জনাব শাহাব উদ্দিন আহমদ মাননীয় সংসদ সদস্য | সভাপতি | |
০২ | জনাব আলহাজ্ব এম. এ. মুমীত আসুক তৈয়বুন্নেছা খানম একাডেমী ডিগ্রী কলেজ | প্রতিষ্ঠাতা সদস্য | |
০৩ | জনাব এম. এ. মুহাইমীন সালেহ | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয়ের প্রতিনিধি। | |
০৪ | জনাব অরুণ চন্দ্র দাস অধ্যক্ষ | সদস্য সচিব |
|
০৫ | জনাব হাদী হোসেন বাবুল | মহাপরিচালকের প্রতিনিধি |
|
০৬ | জনাব মোঃ বদরুল হোসেন | বিদ্যোৎসাহী সদস্য |
|
০৭ | জনাব এ. এ. মুয়ীদ ফারুক | দাতা সদস্য |
|
০৮ | জনাব আজির উদ্দিন আহমদ | সিলেট শিক্ষা বোর্ড প্রতিনিধি |
|
০৯ | জনাব নজমুল ইসলাম | অভিভাবক সদস্য |
|
১০ | জনাব এম.এ.মুজিব মাহবুব | অভিভাবক সদস্য |
|
১১ | জনাব মোঃ রুশমতে আলম | অভিভাবক সদস্য |
|
১২ | জনাব অরুণ চন্দ্র দাশ | শিক্ষক প্রতিনিধি |
|
১৩ | জনাব মোঃ আমিনুজ্জামান বখ্স | শিক্ষক প্রতিনিধি |
|
১৪ | জনাব মুজিবুর রহমান | শিক্ষক প্রতিনিধি |
|
সাল | এইচএসসি | মন্তব্য | ||
পরীক্ষার্থী | উত্তীর্ণ | পাশের হার | ||
২০০৯ | ২৬২ | ১৮৪ | ৭০.২২% | এ+ ২টি |
২০১০ | ৩১৬ | ২৪৮ | ৭৯% | এ+ ৩টি, শিক্ষা বোর্ডে ১৮তম স্থান। |
২০১১ | ৫০৬ | ৪৩৯ | ৮৬.৭৫% | এ+ ৭টি, শিক্ষা বোর্ডে ১৪তম স্থান। |
২০১২ | ৬৫৯ | ৬২২ | ৯৪.৩৯% | এ+ ৩২টি, শিক্ষা বোর্ডে ১১তম স্থান। |
২০১৩ | ৭০৪ | ৫৯৯ | ৮৫.০৯% | এ+ ৪০টি, শিক্ষা বোর্ডে ১৩তম স্থান। |
সাল | স্নাতক | মন্তব্য | ||
২০০৭ | ৪৮ | ৩৩ | ৬৮.৭৫% |
|
২০০৮ | ৬০ | ৪৮ | ৮০% | ১ম বিভাগ ২জন |
২০০৯ | ৬৫ | ৬৫ | ১০০% | ১ম বিভাগ ৩জন |
২০১০ | ৯৬ | ৬০ | ৬২.৫০% | ১ম বিভাগ ৪জন |
২০১১ | ২০৯ | ১৭৮ | ৮৫.১৭% | ১ম বিভাগ ৮জন |
ক) অর্জনঃ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সিলেট শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অত্র কলেজটি ২০১০ সালে ১৮তম, ২০১১ সালে ১৪তম, ২০১২ সালে ১১তম এবং ২০১৩ সালে ১৩তম স্থান অর্জন করে।
খ) ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ ২০১২-১৩ শিক্ষা বর্ষে বাংলা ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে অত্র কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রূপান্তরিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
গ) যোগাযোগঃ জুড়ী উপজেলা সদর থেকে ০১ কিলোমিটার পূর্ব দিকে জুড়ী-লাঠিটিলা সড়কের ডান পার্শ্বে অবস্থিত।
ঘ) ছবিঃ
ঙ) মেধাবী ছাত্র ছাত্রীবৃন্দঃ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ২০১২ সালে A+ প্রাপ্তদের মধ্যে শেখ আয়শা ফেরদৌস, আজহারুল ইসলাম, সাহেলা আক্তার, জান্নাতুন নাঈম ইভা, সাজেদা আক্তার মুন্নী, ইমা জান্নাত চৌধুরী, ২০১৩ সালে তাহেরা আক্তার, শারমিন আক্তার সুমি, রাশেদুল ইসলাম, মোজাহিদুল ইসলাম, শামীম আহমদ, রাহুল পদ দে সরকার সহ ৪০ জন A+ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী রয়েছে। তাছাড়া ২০০৪ সালে শিক্ষা বোর্ডে ৯ম ও ১০ম স্থান অর্জন করে যথাক্রমে অজন্তা রানী দাশ ও ফাহ্মিদা জান্নাত। সাবেক মেধাবী ছাত্রদের মধ্যে রামেন্দ্র সিংহ, রাজিয়া আক্তার, মইনুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান তারেক বর্তমানে এমবিবিএস ডাক্তার হিসাবে বিভিন্ন দায়িত্বশীল পর্যায়ে কর্মরত।
ক) অর্জনঃ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সিলেট শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অত্র কলেজটি ২০১০ সালে ১৮তম, ২০১১ সালে ১৪তম, ২০১২ সালে ১১তম এবং ২০১৩ সালে ১৩তম স্থান অর্জন করে।
খ) ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ ২০১২-১৩ শিক্ষা বর্ষে বাংলা ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে অত্র কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রূপান্তরিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
গ) যোগাযোগঃ জুড়ী উপজেলা সদর থেকে ০১ কিলোমিটার পূর্ব দিকে জুড়ী-লাঠিটিলা সড়কের ডান পার্শ্বে অবস্থিত।
মেধাবী ছাত্র ছাত্রীবৃন্দঃ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ২০১২ সালে A+ প্রাপ্তদের মধ্যে শেখ আয়শা ফেরদৌস, আজহারুল ইসলাম, সাহেলা আক্তার, জান্নাতুন নাঈম ইভা, সাজেদা আক্তার মুন্নী, ইমা জান্নাত চৌধুরী, ২০১৩ সালে তাহেরা আক্তার, শারমিন আক্তার সুমি, রাশেদুল ইসলাম, মোজাহিদুল ইসলাম, শামীম আহমদ, রাহুল পদ দে সরকার সহ ৪০ জন A+ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী রয়েছে। তাছাড়া ২০০৪ সালে শিক্ষা বোর্ডে ৯ম ও ১০ম স্থান অর্জন করে যথাক্রমে অজন্তা রানী দাশ ও ফাহ্মিদা জান্নাত। সাবেক মেধাবী ছাত্রদের মধ্যে রামেন্দ্র সিংহ, রাজিয়া আক্তার, মইনুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান তারেক বর্তমানে এমবিবিএস ডাক্তার হিসাবে বিভিন্ন দায়িত্বশীল পর্যায়ে কর্মরত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস