প্রতিষ্ঠানটি মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার ০৩নং পশ্চিমজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত আমতৈল গ্রামের নিম্নাঞ্চলে হাওর এলাকায় অবস্থিত। জুড়ী উপজেলা সদর থেকে বিদ্যালয়টি ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিদ্যালয়টির জমির পরিমান ১.৬৪ একর। বিদ্যালয়টিতে ০১টি দ্বিতল ভবন, ০১টি আধাপাকা (১২০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্ত) ভবন, খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, লাইব্রেরী, ০১টি কম্পিউটার ল্যাব ও ০১টি বিজ্ঞানাগার রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হওয়ার পর হতে অদ্যাবধি শিক্ষা বিস্তার, সংস্কৃতি চর্চা ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে প্রভূত সাফল্য অর্জন করে আসছে। উল্লেখ্য, এই বিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, অন্যান্য সরকারী ও বেসরকারী সংস্থায় নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে কর্মরত আছেন। অত্র এলাকায় বিদ্যালয়টি স্থাপিত হওয়ায় বিশেষ করে ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে এবং নারী শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বিদ্যালয়টি রাজনীতি মুক্ত, সন্ত্রাস মুক্ত, ইভটিজিং মুক্ত ও ধুমপান মুক্ত হওয়ায় শিক্ষার পরিবেশ অত্যন্ত উন্নত। প্রতিষ্ঠানের EIINনম্বর ১২৯৫৩২, এমপিও কোড- ১৩০১১০১৩০২
জুড়ী উপজেলার ০৩নং পশ্চিমজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের খাগটেকা নিবাসী শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তি জনাব নিরোদ বিহারী দাশ এককালীন ১০,০০,০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা দান করেন। বিধি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি ‘‘নিরোদ বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়’’ হিসাবে নামাংকিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্নে ৪২ (বিয়াল্লিশ) জন বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তির দানকৃত ১.৬৪ (এক একর চৌষট্টি শতক) একর ভূমির উপর বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি জনাব আছাদ উদ্দিন বটল (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), ইউ.পি চেয়ারম্যান হাজী মোঃ মঈন উদ্দিন, ইউ.পি চেয়ারম্যান মরহুম জনাব কমর উদ্দিন, জনাব শ্রীকান্ত দাশ (সাবেক ভারপ্রাপ্ত ইউ.পি চেয়ারম্যান), জনাব ললিত মোহন দাশ, জনাব সিরাজুল ইসলাম ও ডাঃ মৃত সুখময় দাশসহ স্থানীয় অন্যান্য শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ হাওর এলাকায় অবস্থিত এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখেন। এছাড়া বিদ্যালয়ের সূচনালগ্নে প্রধান শিক্ষক জনাব প্রণয় কুমার শীল, জনাব এ.কে এম ছাইফুদ্দিন আহমদ, জনাব মনি লাল দাশ, জনাব কনোজ কুমার দাশ, জনাব শামসুদ্দিন আহমদ এবং জনাব সুদর্শন দাশ প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। বিদ্যালয়টি ০১/০১/১৯৮৯খ্রিঃ নিম্ন মাধ্যমিক হিসাবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়। পরবর্তীতে ০১/০১/১৯৯১ খ্রিঃ হইতে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন কাঁঠালতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ সরফ উদ্দিন। ১৯৯৩ সালে বিদ্যালয়টি নিম্ন মাধ্যমিক হিসাবে এম.পি.ও ভূক্ত হয়। অতঃপর ১৯৯৫ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত হইয়া ঐ সালেই বিদ্যালয়ের ৩৯(উনচল্লিশ) জন শিক্ষার্থী সর্ব প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে ৭৪.৩৬% ফলাফল অর্জন করে। বিদ্যালয়টি ১৯৯৮ সালে পরিপূর্ণ মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে এম.পি.ও ভূক্ত হয়। ২০০০-২০০১ অর্থ বছরে হাজী মোঃ মঈন উদ্দিন ও মাওলানা ছাইফুদ্দিনের দানকৃত ০৯(নয়) শতক ভূমির উপর মৌলভীবাজার-১ এর তৎকালীন মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ শাহাব উদ্দিনের সহায়তায় ফ্যাসেলিটিজ বিল্ডিং নির্মিত হয়। বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মৌলভীবাজার-১ এর মাননীয় সংসদ সদস্য (সাবেক প্রতিমন্ত্রী) এ্যডভোকেট এবাদুর রহমান চৌধুরীর সহায়তায় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবন নির্মিত হয়। ২০০৫ সালে এন.জি.ও সংস্থা ব্র্যাক এর উদ্যোগে এবং তৎকালীন পরিচালনা কমিটির শিক্ষানুরাগী সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান (বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান) আলহাজ্ব এম.এ মুমীত আসুকের প্রত্যক্ষ সহায়তায় আমতৈল ব্র্যাক গণকেন্দ্র পাঠাগার স্থাপিত হয়। ২০১০ সালে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (BCC) কর্তৃক প্রাথমিক পর্যায়ে ০৫(পাঁচ) টি কম্পিউটার সম্বলিত বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনে একটি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপিত হয়। যাহার দ্বারা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষনের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত জ্ঞান আহরণ করিতেছেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ের শিক্ষর্থীর সংখ্যা ৫৮৯ (পাঁচ শত ঊনববই) জন, এম.পি.ও ভূক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীর সংখ্যা ১৩(তের) জন এবং খন্ডকালীন শিক্ষক শিক্ষিকার সংখ্যা ০৫(পাঁচ) জন। প্রধান শিক্ষকের পদ ও অনুমোদিত কম্পিউটার শিক্ষকের পদ শূন্য। হাওর এলাকায় অবস্থিত এই বিদ্যাপীঠটি শিক্ষা সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন অবদান রাখিয়া আসিতেছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুনগত মান, পাশের হার ও নারী শিক্ষার্থীদের পরিমান ক্রমাগত বৃদ্ধি পাইতেছে। কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের ফলে জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা ২০০৯ এর রুপকল্প ও উদ্দেশ্য সমূহের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিট্যাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার পক্ষে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
শ্রেণি | ছাত্র | ছাত্রী | মোট |
ষষ্ট | ৬৪ | ৯৪ | ১৫৮ |
সপ্তম | ৪০ | ৫৫ | ৯৫ |
অষ্টম | ৫৪ | ৯০ | ১৪৪ |
নবম | ৪৪ | ৫৬ | ১০০ |
দশম | ৪৪ | ৪৮ | ৯২ |
মোট | ২৪৬ | ৩৪৩ | সর্বমোট ৫৮৯ |
১২ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা কমিটি।
কমিটির মেয়াদ ২৪/১২/২০১১ইং তারিখ হইতে ২৩/১২/২০১৩ইং তারিখ পর্যন্ত। কমিটি নিম্নরূপঃ
ক্রমিক নং | নাম | পদবী | মন্তব্য |
০১ | জনাব নিরোদ বিহারী দাশ | সভাপতি |
|
০২ | জনাব কনোজ কুমার দাশ | সাধারণ শিক্ষক সদস্য |
|
০৩ | জনাব রিংকু রঞ্জন দাশ | সাধারণ শিক্ষক সদস্য |
|
০৪ | জনাব মমতা রানী দে | সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য |
|
০৫ | জনাব ধনঞ্জয় চন্দ্র দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৬ | জনাব ধনঞ্জয় বিশ্বাস | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৭ | জনাব পরেন্দ্র চন্দ্র দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৮ | জনাব খোকা লাল দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৯ | জনাব সাথী রানী দাশ | সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য |
|
১০ | জনাব ডাঃ কাজী আকমল হোসেন | দাতা সদস্য |
|
১১ | জনাব শ্রীকান্ত দাশ | শিক্ষানুরাগী সদস্য |
|
১২ | জনাব শিবানন্দ দাশ | সদস্য সচিব | পদাধিকার বলে |
৭। বর্তমান পরিচালনা কমিটির বর্ণনাঃ ১২ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা কমিটি।
কমিটির মেয়াদ ২৪/১২/২০১১ইং তারিখ হইতে ২৩/১২/২০১৩ইং তারিখ পর্যন্ত। কমিটি নিম্নরূপঃ
ক্রমিক নং | নাম | পদবী | মন্তব্য |
০১ | জনাব নিরোদ বিহারী দাশ | সভাপতি |
|
০২ | জনাব কনোজ কুমার দাশ | সাধারণ শিক্ষক সদস্য |
|
০৩ | জনাব রিংকু রঞ্জন দাশ | সাধারণ শিক্ষক সদস্য |
|
০৪ | জনাব মমতা রানী দে | সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য |
|
০৫ | জনাব ধনঞ্জয় চন্দ্র দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৬ | জনাব ধনঞ্জয় বিশ্বাস | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৭ | জনাব পরেন্দ্র চন্দ্র দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৮ | জনাব খোকা লাল দাশ | সাধারন অভিভাবক সদস্য |
|
০৯ | জনাব সাথী রানী দাশ | সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য |
|
১০ | জনাব ডাঃ কাজী আকমল হোসেন | দাতা সদস্য |
|
১১ | জনাব শ্রীকান্ত দাশ | শিক্ষানুরাগী সদস্য |
|
১২ | জনাব শিবানন্দ দাশ | সদস্য সচিব | পদাধিকার বলে |
সাল | জেএসসি | এসএসসি | মন্তব্য | ||||
পরীক্ষার্থী | উত্তীর্ণ | পাশের হার | পরীক্ষার্থী | উত্তীর্ণ | পাশের হার | ||
২০০৯ | - | - | - | ৩৬ | ৩৩ | ৯১.৬৬% |
|
২০১০ | ৮৮ | ৪০ | ৪৫.৪৫% | ৪১ | ৪০ | ৯৮% |
|
২০১১ | ১৪১ | ১৩৭ | ৯৭.১৬% | ৬১ | ৫৪ | ৮৮.৫২% |
|
২০১২ | ১০৯ | ১০৮ | ৯৯.০৮% | ৯২ | ৮৫ | ৯২.৩৯% |
|
২০১৩ |
|
|
| ১০১ | ৮৮ | ৮৭.১৩% |
|
১২। শিক্ষাবৃত্তির তথ্য সমূহঃ
ক) অর্জনঃ১) বিগত ০৫ (পাঁচ) বছরের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ সহ পাশের গড় হার বোর্ডের পাশের হার হতে বেশী আছে এবং তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২) সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করে সাফল্য অর্জন করে আসছে।
৩) সাঁতার প্রতিযোগীতায় উপজেলা, জেলা ও বিভাগ পর্যায়ে ১ম স্থান অর্জনের সুনাম রহিয়াছে।
খ) ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
১। বছরের শুরুতে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা প্রনয়ন ও যথাযথ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা।
২। শিক্ষার্থী সংখ্যা অধিক হওয়ায় আরেকটি পাকা ভবন নির্মান করা।
৩। শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণ।
৪। ভবিষ্যতে এই বিদ্যালয়কে কলেজিয়েট বিদ্যালয়ে উন্নীত করণ।
৫। বিভিন্ন শ্রেনীতে শাখা খোলার জন্য অনুমোদনের প্রদক্ষেপ গ্রহন।
৬। জলমগ্ন খেলার মাঠ ভরাটের ব্যবস্থাকরণ।
৭। বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ।
৮। সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান প্রক্রিয়া বেগবান করা।
৯। কম্পিউটার শিক্ষায় শিক্ষার্থীদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান।
১০। এসবিএ পদ্ধতিকে কার্যকরী করা।
১১। সরকার নির্দেশিত জেন্ডার বৈষম্য দূরীকরণ।
১২। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, ইভটিজিং, এইচ.আই.ভি এইডস রোধে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দকে সচেতন করে তোলা।
১৩। অভিভাবক সভার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী ঝরে পড়া রোধ ও নারী শিক্ষা প্রসারে বিদ্যালয় প্রশাসন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি সহযোগে ব্যবস্থা গ্রহন।
১৪। স্বাধীন বাংলার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে শিক্ষার্থীদেরকে সঠিক ধারনা প্রদানের ধারাবাহিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা। বর্তমান সরকারের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী কর্তৃক প্রণীত শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে কার্যকরী প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা।
গ) যোগাযোগঃজুড়ী উপজেলা সদর থেকে ০৪ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে আমতৈল এলাকায়।
ঘ) মেধাবী ছাত্র ছাত্রীবৃন্দঃআবুল কালাম, টেলেন্টপুল বৃত্তি- জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা- ১৯৯১, প্রমথ দাশ, সাঃ বৃত্তি, এসএসসি- ২০০৯, হালিমা বেগম, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১০, সজীব দাশ, মরহুম জালাল উদ্দিন মেধা বৃত্তি, সাঃ বৃত্তি ২০১১, তপন দাশ, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১১, সবুজ দাশ, পল্লব দাশ, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১২।
১৩। টেলিফোন নং-
১৪। মোবাইল নং ০১৭১৬-০২১৮০৭
১৫। ফ্যাক্সঃ
১৬। ই-মেইলঃ nbhighschool_85@gmail.com
১৭। শিরোনামঃ নিরোদ বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়।
ক) ছবিঃ
১) বিগত ০৫ (পাঁচ) বছরের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ সহ পাশের গড় হার বোর্ডের পাশের হার হতে বেশী আছে এবং তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২) সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করে সাফল্য অর্জন করে আসছে।
৩) সাঁতার প্রতিযোগীতায় উপজেলা, জেলা ও বিভাগ পর্যায়ে ১ম স্থান অর্জনের সুনাম রহিয়াছে।
১। বছরের শুরুতে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা প্রনয়ন ও যথাযথ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা।
২। শিক্ষার্থী সংখ্যা অধিক হওয়ায় আরেকটি পাকা ভবন নির্মান করা।
৩। শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণ।
৪। ভবিষ্যতে এই বিদ্যালয়কে কলেজিয়েট বিদ্যালয়ে উন্নীত করণ।
৫। বিভিন্ন শ্রেনীতে শাখা খোলার জন্য অনুমোদনের প্রদক্ষেপ গ্রহন।
৬। জলমগ্ন খেলার মাঠ ভরাটের ব্যবস্থাকরণ।
৭। বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ।
৮। সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান প্রক্রিয়া বেগবান করা।
৯। কম্পিউটার শিক্ষায় শিক্ষার্থীদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান।
১০। এসবিএ পদ্ধতিকে কার্যকরী করা।
১১। সরকার নির্দেশিত জেন্ডার বৈষম্য দূরীকরণ।
১২। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, ইভটিজিং, এইচ.আই.ভি এইডস রোধে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দকে সচেতন করে তোলা।
১৩। অভিভাবক সভার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী ঝরে পড়া রোধ ও নারী শিক্ষা প্রসারে বিদ্যালয় প্রশাসন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি সহযোগে ব্যবস্থা গ্রহন।
১৪। স্বাধীন বাংলার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে শিক্ষার্থীদেরকে সঠিক ধারনা প্রদানের ধারাবাহিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা। বর্তমান সরকারের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী কর্তৃক প্রণীত শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে কার্যকরী প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা।
জুড়ী উপজেলা সদর থেকে ০৪ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে আমতৈল এলাকায়।
আবুল কালাম, টেলেন্টপুল বৃত্তি- জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা- ১৯৯১, প্রমথ দাশ, সাঃ বৃত্তি, এসএসসি- ২০০৯, হালিমা বেগম, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১০, সজীব দাশ, মরহুম জালাল উদ্দিন মেধা বৃত্তি, সাঃ বৃত্তি ২০১১, তপন দাশ, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১১, সবুজ দাশ, পল্লব দাশ, সাঃ বৃত্তি, জুনিয়র বৃত্তি- ২০১২।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস